Home Blog

অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার রুটিন ২০২৩ | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে কম বেশি আপনারা সবাই শুনেছেন। আপনারা সকলেই জানেন পরীক্ষার রুটিন কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

রুটিন ছাড়া কোন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না কারণ সে তো জানবেই না তার কোন বিষয় কোন দিন পরীক্ষা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ২০২২ সালের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষার সময়সূচী সম্বলিত রুটিন প্রকাশ করেছে । ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রি.তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে রুটিনটি প্রকাশিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ -পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোঃ মামুনুর রশিদ স্বাক্ষরিত রুটিনে , অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষার দিন – তারিখ ও সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার রুটিন আপডেট ২০২৩ 

পরীক্ষার নামঅনার্স ১ম বর্ষ ২০২৩
কর্তৃপক্ষজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
রুটিন প্রকাশের তারিখ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পরীক্ষার কোড ২২০১
শুরুর তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০২৩
শেষের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০২৩
পরীক্ষার সময় দুপুর ১.০০ মিনিট 
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd
পরীক্ষার সেশন২০২১-২০২২

 

আরও জানুনঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রমোশনের নিয়ম | সকল বর্ষ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের নিয়মিত শিক্ষার্থী ও ২০২০-২০২১, ২০১৯-২০২০, ২০১৮-২০১৯, ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের অনিয়মিত ও গ্রেড উন্নয়ন এবং ২০১৫-২০১৬(১ম বর্ষ promoted ) ২০১৪-২০১৫ ( ২য় বর্ষ promoted ) এবং ২০১৩-২০১৪( ৩য় বর্ষ promoted ) শিক্ষাবর্ষের শুধুমাত্র promoted শিক্ষার্থীগণ F গ্রেড প্রাপ্ত  কোর্সে অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।   

আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে রুটিন টি দেয়া হলঃ 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ১ম পরীক্ষার রুটিন

অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার রুটিন

পরীক্ষার নিয়ম ও নির্দেশাবলীঃ

  •  নিদিষ্ট সময়ে কম পক্ষে ১ ঘণ্টা পূর্বে পরীক্ষার কেন্দ্রে উপস্থিত হতে হবে।
  • উক্ত পরীক্ষায় শিক্ষার্থীকে রোল নাম্বার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ও পরীক্ষা কোড ব্যবহার করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
  • প্রতিটি পরীক্ষার জন্য উপস্থিত পত্রে স্বাক্ষর করতে হবে। শিক্ষার্থীকে হাজিরা পত্রে মুল উত্তরপত্রের ক্রমিক নম্বর নির্ভুলভাবে লিখতে হবে। হাজিরা পত্রে ক্রমিক নম্বর ভুল লিখলে ঐ পত্রে শিক্ষার্থীকে অনুপস্থিত বলে গননা করবে।
  • মোবাইল ফোন নিয়ে হলে যাওয়া যাবে না।
  • ক্যালকুলেটর ছাড়া কোন প্রকার ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে হলে প্রবেশ করতে পারবে না।
  • পরীক্ষার হলে বিশৃঙ্খলা করা যাবে না।
  • কোন প্রকার নকল নিয়ে হলে প্রবেশ করা যাবে না।

আরও পড়ুনঃ ইনকোর্স ও তত্ত্বীয় মিলে ৪০ পেলেই মিলবে পাস

বি দ্রঃ উপরোক্ত বিষয় গুলো অমান্য করলে পরীক্ষার হলে থাকা শিক্ষক ঐ শিক্ষার্থীকে যে কোনো শাস্তি প্রদান করতে পারবে। এমন কি পরীক্ষা বাতিল পর্যন্ত করতে পারবে। 

প্রবেশ পত্র ডাউনলোড করার নিয়মাবলী

১। সবার প্রথমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের www.nu.ac.bd/admit/ লিংকে যেতে হবে। 

২। এরপর College Login এ click  করে user name ও  password ব্যাবহার  করে  Admit Card ডাউনলোড করতে হবে। 

এই দুইটি ধাপ সঠিক ভাবে অনুসরণ করলেই আপনি আপনার রুটিনটি খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। 

১ম বর্ষ পরীক্ষার PDF রুটিন ডাউনলোড করার নিয়ম   

  • প্রথমে  জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd এ যেতে হবে।
  • অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখার জন্য এখানে ক্লিক করতে হবে। 
  • তারপর নোটিশবোর্ড খুলতে হবে। সেখান থেকে আপনি আপনার রুটিন পিডিএফ ডাউনলোড করতে পারবেন ।

সরাসরি রুটিন পিডিএফ ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন 

উপসংহার

আপনাদের যদি এই আর্টিকেল সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আমরা সবসময়  আপনাদের সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত থাকি।

আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিদিন গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট  আপনাদের সাথে শেয়ার করে থাকি। তাই আপনাদের কাছে আশা করছি আপনারা সবসময় আমাদের পাশেই থাকবেন।

সকলেই ভাল থাকবেন অন্যদের ভাল থাকতে সাহায্য করবেন। আল্লাহ্‌ হাফেজ। এতক্ষণ পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

  

 

ডিপ্লোমা পলিটেকনিক ভর্তি রেজাল্ট ২০২৩

পলিটেকনিকের প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ ইতিমধ্যে তোমরা জেনে গেছো পলিটেকনিক ভর্তির রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়েছে। আজকের এই পোস্টে পলিটেকনিক ভর্তি রেজাল্ট ২০২৩ সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য পেয়ে যাবে। পলিটেকনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স ভর্তির ১ম পর্যায়ের ফলাফল ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখ প্রকাশ করা হয়েছে। আজকের পোস্টে পলিটেকনিক ভর্তি ১ম মেধা তালিকার ফলাফল, অনলাইনে পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখার নিয়ম, অটো মাইগ্রেশন এবং কোটায় যারা আবেদন করেছে তাদের করনীয় কি এইসব সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানবো।

পলিটেকনিক ভর্তি ১ম মেধা তালিকার ফলাফল

যারা পলিটেকনিকে ভর্তির জন্য আবেদন করেছিল তাদের জন্য সুখবর ৭ই সেপ্টেম্বর পলিটেকনিক ভর্তির প্রথম মেধা তালিকার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। পলিটেকনিক ভর্তি ১ম মেধা তালিকার ফলাফল কিভাবে দেখবেন সেটি নিয়ে সম্পূর্ণ তথ্য নিচেই দেওয়া হলো।

অনলাইনে পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখার নিয়ম

পলিটেকনিক এর শিক্ষার্থীরা তাদের ভর্তি ফলাফল দেখার জন্য বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে সার্চ করছেন। কিন্তু পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখার নিয়ম খুবই সহজ যে কেউ যখন ইচ্ছা তখন পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখে নিতে পারেন। আপনারা চাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে বা অনলাইনেও পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখে নিতে পারেন। আপনাদের সুবিধার্থে নিচেই অনলাইনে পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখার নিয়ম দেওয়া হলো।

পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল দেখার জন্য প্রথমে যে ওয়েবসাইটে ক্লিক করতে হবে সেটার লিংক নিচে দেওয়া হলো।

http://btebadmission.gov.bd

ধাপ ১:  প্রথম পর্যায়ে আপনারা উপরে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে ফলাফল জানার জন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন।

ধাপ ২: লিংকে ক্লিক করার পর আপনাদের এমন একটি ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে। এখানে আপনারা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (Diploma in Engineering) অপশনে ক্লিক করবেন।

ধাপ ৩: তারপরে আপনাদের সামনে রেজাল্ট এর জন্য একটি পেজ ওপেন হবে। এই এই পেজটি ওপেন হওয়ার পর রেজাল্ট (Results) অপশনে ক্লিক করবেন।

ধাপ ৪: রেজাল্ট অপশনে ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে এই পেজটি ওপেন হবে। এই পেজে রোল নম্বর (যে রোল নম্বর দিয়ে বোর্ডে পরীক্ষা দিয়েছেন), বোর্ড নাম (আপনি যেই বোর্ড থেকে পরীক্ষা দিয়েছেন) এবং পরীক্ষার সাল দিয়ে নেক্সট (Next) অপশনে ক্লিক করবেন।

পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল
পলিটেকনিক ভর্তি ফলাফল

ধাপ ৫: তারপরে আপনাদের এখানে রেজাল্ট দেখানো হবে।

অটো মাইগ্রেশন কি

অনেক শিক্ষার্থীদের মনে এই প্রশ্নটিই থাকে যে অটো মাইগ্রেশন কি? অটোমাইগ্রেশন সম্পর্কে সবাই সঠিক তথ্য জানেনা তার জন্য আজকে এই পোস্টে আমরা পলিটেকনিক রেজাল্ট এর পাশাপাশি অটো মাইগ্রেশন কি সেই বিষয়ে তথ্য জানাবো। অটো মাইগ্রেশন সাধারণত কলেজ বা সাবজেক্ট চেঞ্জ করার জন্য। মাইগ্রেশন করে রাখলে খুব সহজেই কলেজ বা সাবজেক্ট চেঞ্জ করা যাবে। যেহেতু এটি আলাদাভাবে আবেদন করতে হয় না এজন্য এটাকে অটো মাইগ্রেশন বলা হয়। অটো মাইগ্রেশন এর ফলে যে কোন কলেজ থেকে আরেকটা কলেজ পরিবর্তন করা সহজ হয় বা পরিবর্তন করার সুযোগ থাকে।

কিভাবে কখন অটো মাইগ্রেশন হয়ে থাকে

চলুন তাহলে এখন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে কখন অটো মাইগ্রেশন হয়ে থাকে? অটো মাইগ্রেশন এর ফলে কি হয় সেটা তো আমরা জেনেছি এখন জানবো কখন আর কিভাবে এই অটো মাইগ্রেশন কাজে লাগে বা হয়ে থাকে। একাদশ শ্রেণীর প্রথম ও দ্বিতীয় মেধা তালিকায় অটো মাইগ্রেশন এর জন্য আবেদন করতে হয়। তৃতীয় মেধা তালিকার আগে যদি মন মত কলেজ না পড়ে তাহলে অটো মাইগ্রেশন অন রাখলে আমরা কলেজ চেঞ্জ করে নিতে পারব। সাধারণত অটো মাইগ্রেশন তৃতীয় মেধা তালিকার আগেই আবেদন করার সময় অন করে রাখতে হয়।

কোটায় যারা আবেদন করেছে তাদের কি করনীয়

বাংলাদেশে অনেক স্টুডেন্ট আছে যারা কোটায় আবেদন করে থাকে।  অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে কোটায় যারা আবেদন করেছে তাদের কি করনীয়? কোটায় আবেদন করা শিক্ষার্থীদের প্রথমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অনলাইনে আপলােড করতে হবে। অনলাইনে আবেদন করার পর Application ID এর প্রিন্ট কপিসহ অনলাইন এর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নির্ধারিত তারিখ এর মধ্যে অনলাইনে আবেদন প্রমাণের মূলকপি এবং ফটোকপি বাংলাদেশে যে যেই কলেজে আবেদন করেছে সেই কলেজে জমা দিতে হবে। জমা না দিলে তার আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

এই ছিল আজকের সম্পূর্ণ পোস্ট। আপনাদের যদি এই বিষয়ে আরো প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট দেখার সহজ নিয়ম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের এই আর্টিকেলে স্বাগতম। আমরা আজকে ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট সম্পর্কে খুব সুন্দরভাবে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

সাত কলেজের রেজাল্ট প্রকাশ হওয়ার পর অনেকেই রেজাল্ট জানতে ভোগান্তিতে পড়ে থাকেন। ৭ কলেজের ফলাফল যাতে ভোগান্তি ছাড়া সহজেই দেখতে পারেন এই বিষয়ে তুলে ধরবো।

ঢাবির সাত কলেজের রেজাল্ট কোন পূর্ব নোটিশ ছাড়াই প্রকাশ হয়ে থাকে। এতে করে অনেকে জানতেও পারে না কখন ফলাফল প্রকাশ হয়েছে।

তাই শিক্ষার্থীদের মাঝে মাঝেই সাত কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে নোটিশ চেক করতে হয়।

সরকারি সাত কলেজের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করার মাধ্যমেই বুঝে উঠা সম্ভব আপনার কাঙ্খিত ফলাফল প্রকাশ হয়েছে কিনা।

যদি আপনি জানতে পারেন যে, আপনার বর্ষ বা বিভাগের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে তাহলে রেজাল্ট কিভাবে দেখবেন তা এই পোস্ট থেকে জেনে নিন।

ঢাবি সাত কলেজের অনার্স, মাস্টার্স ও ডিগ্রি শিক্ষার্থীদের রেজাল্ট জানার সহজ নিয়ম সম্পর্কে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলে তুলে ধরবো।

\আজ আমরা অনার্স, মাস্টার্সের ১ম, ২য়, ৩য় ও ফাইনাল বর্ষ এবং  ডিগ্রি পরীক্ষার ১ম, ২য়, ৩য় বর্ষের রেজাল্ট বের করার নিয়ম আলোচনা করবো।

আমরা সবাই জানি যে, সাত কলেজ তাদের ওয়েবসাইটে বিষয় ভিত্তিক রেজাল্ট প্রকাশ করে থেকে। সাত কলেজ রেজাল্ট এর নোটিশ দেওয়ার সাথে সাথেই তাদের রেজাল্ট সাইটে ফলাফল আপডেট করে থাকে।

আপনারা ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট কিভাবে বের করবেন তা নিচে আলোকপাত করা হলঃ

ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট বের করার সহজ উপায় 

ঢাবির ৭ কলেজের ফলাফল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত কলেজের ওয়েবসাইট https://7college.du.ac.bd/  তে প্রকাশ করে থাকে। রেজাল্ট প্রকাশের পর শিক্ষার্থীরা এই ওয়েবসাইট থেকে ফলাফল দেখতে পারবে।

ফলাফল সম্পর্কিত বিস্তারিত জানার জন্য সাত কলেজের অফিসিয়াল সাইটের সাহায্য নিন। অথবা হেল্প সেন্টার ০১৮৫৮১৩৬৬৫৮, ০১৮২৫০০৮৩১৯ নাম্বারে যোগাযোগ করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ ঢাবির সাত কলেজ ডিগ্রী ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণ বিজ্ঞপ্তি

রেজাল্ট দিয়েছে কিনা কিভাবে বুজবো?

আমি আগেই জানিয়েছি সাত কলেজের ফলাফল পূর্ব নোটিশ ছাড়াই হুট করে প্রকাশ করে ফেলে। ফলাফল আপডেট করার সাথে সাথে নোটিশ করে থাকে। সাত কলেজ তাদের ফলাফল অগ্রিম নোটিশ ( ৫-৭ দিন আগেই ) প্রকাশ করে না।

তাই ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট প্রকাশ করেছে কিনা বা কখন প্রকাশ হবে এটা নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয়। এজন্য শিক্ষার্থীদের মাঝে মধ্যেই সাত কলেজের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজাল্ট বোর্ডের নোটিশ দেখতে হয়।

ফলাফল প্রকাশ সংক্রান্ত নোটিশ দেখতে এই লিঙ্কে প্রবেশ করুনঃ https://7college.du.ac.bd/allResult

উপরে দেওয়া লিঙ্কে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীরা সহজেই জানতে পারবে কোন কোর্সের কোন বিষয়ের বা কোন সেশনের রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে নোটিশ আকারে প্রকাশ করা ফলাফলগুলোর আপডেট জানানো হয়।

এছাড়াও আপনি ফেসবুকে সাত কলেজের বিভিন্ন শিক্ষামূলক গ্রুপ বা পেজ থেকেও রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়েছে কিনা তা জানতে পারবেন।

সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ফেসবুকে ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ পরিবার গ্রুপে যোগ দিতে পারেন।

কি কি উপায়ে রেজাল্ট দেখা যায়?

সাত কলেজের রেজাল্ট একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বের করা যায়। ফলাফল প্রকাশের দিন থেকে শিক্ষার্থীরা নিজেদের রোল, রেজিঃ নম্বর ব্যবহার করে কাঙ্খিত ফলাফল দেখতে পারবে।

মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে ফলাফল দেখার কোন সুযোগ নেই। কেননা সাত কলেজের অনার্স, মাস্টার্স ও ডিগ্রি পরীক্ষার রেজাল্ট মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে দেখার পক্রিয়া এখনো শুরু করে নাই।

আদো করবে কিনা সেটাও কেউ জানে না।

এখন শুধু অনলাইনের মাধ্যমেই ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট দেখার সিস্টেম চালু আছে। আমরা আশাবাদী খুব তারাতারি এসএমএস এর মাধ্যমে ফলাফল দেখার সিস্টেম চালু করবে ঢাবি কতৃপক্ষ।

অনলাইনে ঢাবি সাত কলেজের অনার্স, মাস্টার্স ও ডিগ্রি রেজাল্ট দেখার উপায়

সাত কলেজের অনার্স, মাস্টার্সের ১ম, ২য়, ৩য় ও ফাইনাল বর্ষ এবং  ডিগ্রি পরীক্ষার ১ম, ২য়, ৩য় বর্ষের রেজাল্ট দেখাতে হলে, প্রথমেই সাত কলেজের ওয়েবসাইট 7college.du.ac.bd অথবা সরাসরি রেজাল্ট পেজে প্রবেশ করতে হবে।

সাত কলেজ রেজাল্ট দেখুন এখানে 

ধাপ ১ঃ সাত কলেজের রেজাল্ট দেখার জন্য সবার শুরুতেই আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে https://7college.du.ac.bd/ এই লিঙ্কে প্রবেশ করতে হবে।

তাহলে আপনি সাত কলেজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিচের ছবির মত একটি উইন্ডো দেখতে পারবেন।

ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট

এরপর ঠিক ছবিতে দেওয়া হেডার মেন্যু থেকে Result ট্যাবে ক্লিক করুন। এর পরেই রেজাল্ট দেখার জন্য সাত কলেজের রেজাল্ট পেজ দৃশ্যমান হবে।

সরাসরি রেজাল্ট পেজে গিয়ে রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

ধাপ ২ঃ https://result.7college.du.ac.bd/ এই লিঙ্কে সরাসরি প্রবেশ করেও ১ম ধাপ অনুসরণ না করেও রেজাল্ট পেজে আসতে পারবেন। সাত কলেজের রেজাল্ট পেজে আসার পর নিচের ছবির মত উইন্ডো দৃশ্যমান হবে।

ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট

 

ধাপ ৩ঃ এই ধাপে আপনারা Select Program অপশন থেকে আপনাদের প্রোগ্রাম বা কোর্সের নাম নির্বাচন করুন।

এরপর Select Year থেকে পরীক্ষার বছর নির্বাচন করে Select Exam অপশনে ক্লিক করে আপনার পরীক্ষার নাম বা সন সহ নির্ধারিত যে রেজাল্ট দেখতে চাচ্ছেন তা নির্বাচন করুন।

এবারে আপনার রেজিঃ নাম্বার ও রোল নাম্বার এন্ট্রি দিয়ে বাম পাশে থাকা Search বাটনে ক্লিক করুন।

অভিনন্দন আপনি এই কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে খুব সহজেই নিচের ছবির মত ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট দেখতে পারবেন।

ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট

ধাপ ৪ঃ এই ধাপে এসে আপনি আপনার ফলাফল ডাউনলোড করে সেটা প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। এজন্য নিচে প্রিন্ট পাবেন। এই প্রিন্ট অপশন থেকে সরাসরি সেটা প্রিন্ট করে নিবেন।

সাত কলেজের সিজিপিএ গননা পদ্ধতি জেনে নিন

এই ছিল ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট দেখার একদম সহজ নিয়ম। এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ঢাবির ৭ কলেজ ফলাফল সংশোধন করবেন এটা আলোচনা করা যাক,

ঢাবি ৭ কলেজের রেজাল্ট সংশোধন/ পুনঃমূল্যায়ন করার নিয়মাবলী

সাত কলেজ এর কোন ফলাফল সম্পর্কে শিক্ষার্থী বা সংশ্লিষ্ট কারো কোন আপত্তি/অভিযোগ থাকলে তা সংশোধন করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

রেজাল্ট সম্পর্কিত কারো কোন অভিযোগ থাকলে রেজাল্ট প্রকাশের পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে। রেজাল্ট সংশোধন/ পুনঃমূল্যায়ন কিভাবে করবেন দেখুন এখনে

উল্লেখ্য যে, আবেদনের তারিখ বা সময় পার হয়ে গেলে ফলাফল সংশোধন করার আর কোন সুযোগ থাকবে না। কেননা তারিখ অতিবাহিত হলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তারা অভিযোগ বা আপত্তি গ্রহন করবে না।

প্রকাশ হওয়া ফলাফলে কোন প্রকার ভুল-ত্রুটি বা অসঙ্গতি পরিলক্ষিত হলে তাহা সংশোধন/ পুনঃমূল্যায়ন বা সম্পূর্ণ বাতিল করার ক্ষমতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।

প্রকাশিত ফলাফল সম্পর্কে শিক্ষার্থী বা সংশ্লিষ্ট কারো কোন আপত্তি/অভিযোগ থাকলে অথবা ফলাফল পুনঃমূল্যায়নের জন্য আবেদন করিতে ইচ্ছুক হলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণাদিসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোন প্রকার আপত্তি বা অভিযোগ গ্রহন করা হবে না। নির্ধারিত তারিখ ও সময় ওয়েবসাইটে রেজাল্ট নোটিশে উল্লেখ করা থাকবে। এছাড়া কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে জেনে নিবেন।

পরিসমাপ্তি

দীর্ঘ সময়ের এই আলোচনায় আমরা খুব সুন্দরভাবে ঢাবির সাত কলেজ রেজাল্ট কিভাবে বের করতে হয় তা আপনাদের জানিয়েছি। সাত কলেজের রেজাল্ট দেখার ওয়েবসাইট কোনটি সেটাও জানিয়েছি।

এছাড়া সাত কলেজের রেজাল্ট দেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছি। রেজাল্ট পাওয়ার পর কিভাবে ৭ কলেজ ফলাফল সংশোধন করতে হয় সেটাও উল্লেখ করে দিয়েছি।

আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনার এখন নিশ্চিন্তে ঘরে বসেই ৭ কলেজ ফলাফল দেখতে পারবেন।

আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনার বিন্দুমাত্র যদি উপকার হয়ে থাকে তাহলে লেখাটি লিখতে পেরে আমরা ধন্য। লেখাটি সাত কলেজ বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করে দিবেন।

আজকে এই পর্যন্তই, সবার শুভকামনা রেখে শেষ করছি। ধন্যবাদ সকলকে।

খাদ্য অধিদপ্তরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ | পদ সংখ্যা ১৩৭৭

সম্প্রতি খাদ্য অধিদপ্তর তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। যেখানে ২২ টি পদে সর্বমোট ১৩৭৭ জন জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। বর্তমান চাকরি প্রার্থীদের জন্য অনন্য সুযোগ। তাই সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয় সে জন্যই খাদ্য অধিদপ্তরের এই চাকরির সার্কুলার নিয়ে আজকের আর্টিকেল।

১৩৭৭ জন জনবল নিয়োগের এই সুবর্ন চাকরির সমস্ত তথ্য জানতে সম্পূর্ণ লেখাটা পড়ুন।

খাদ্য অধিদপ্তরে আবেদনের সময়সূচী

সার্কুলার প্রকাশের তারিখঃ ৩১ আগস্ট, ২০২৩

আবেদনের শুরু সময়ঃ  ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

আবেদনের শেষ সময়ঃ ১১ অক্টোবর, ২০২৩

খাদ্য অধিদপ্তরে নিয়োগের যাবতীয় তথ্য

চাকরির ধরণঃ সরকারি চাকরি

পদের সংখ্যাঃ ২২ টি

লোকসংখ্যাঃ ১৩৭৭ জন

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ ৮ম শ্রেণি/এসএসসি/এইচএসসি/স্নাতক পাশ

 বয়সঃ১৮-৩০ বছর

জেলাঃ সকল জেলা

প্রতিষ্ঠানঃ খাদ্য অধিদপ্তর

আবেদনের ওয়েবসাইটঃ http://dgfood.teletalk.com.bd/

২০২৩ সালের এক সুবর্ন সুযোগ প্রদান করেছে খাদ্য অধিদপ্তর। ১৩৭৭ জন জনবল নিয়োগ দিচ্ছে তারা যা অভাবনীয়। নারী-পুরুষ উভয়ই আবেদন করতে পারবে। অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইন মাধ্যম ব্যতীত আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।

খাদ্য অধিদপ্তরে অনলাইনে আবেদনের নিয়ম

  • মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক সকল প্রার্থীকে নিম্নোক্ত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে

http://dgfood.teletalk.com.bd/

  • ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আগ্রহী প্রার্থীকে তার যাবতীয় তথ্য প্রদান করতে হবে
  • পরবর্তীতে প্রার্থীর রঙ্গিন ছবি প্রদান করতে হবে
  • অনলাইনে পূরণকৃত আবেদন সংরক্ষণ করতে হবে
  • SMS এর মাধ্যমে ফি প্রদান করতে হবে
  • টেলিটক প্রিপেইড সিমের দ্বারা ফি প্রদান করতে হবে।

উক্ত ওয়েবসাইটে আবেদন সাবমিট করার ৭২ ঘন্টার মধ্যেই 

খাদ্য অধিদপ্তরে পরীক্ষাবাবদ ফি SMS এর মাধ্যমে ফি প্রদান করা যাবে। 

প্রয়োজনীয় ফি

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ১-২১ নং অনুযায়ী পরীক্ষার ফিঃ ২২৩ টাকা

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির ২২ নং অনুযায়ী পরীক্ষার ফিঃ ১১২ টাকা

খাদ্য অধিদপ্তরের পদসংখ্যা

  • উপ-খাদ্য পরিদর্শক- ৩৬৫ জন
  • সাটলিপি কাম কম্পিউটার অপারেটর- ০৩ জন
  • সাট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর- ১১ জন
  • উচ্চমান সহকারী- ০৪ জন
  • ল্যাবরেটরি টেকনেশিয়ান- ০৩ জন
  • ম্যাকানিকাল ফরম্যান- ০৩ জন
  • ইলেক্ট্রিক্যাল ফরম্যান- ০২ জন
  • সহকারী উপ- খাদ্য পরিদর্শক- ২২২ জন
  • অপারেটর- ১৭ জন
  • সহকারী ফরম্যান- ০৩ জন 
  • মিলরাইট- ০৫ জন
  • ইলেক্ট্রিশিয়ান- ১০ জন 
  • অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক- ৩৪৬ জন
  • ডাটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর- ৬৮ জন
  • ল্যাবরেটরি সহকারী- ০২ জন 
  • সহকারী অপারেটর- ৩৩ জন
  • স্টেভেডর সরদার- ০৬ জন
  • ভেহিক্যাল মেকানিক- ০৯ জন
  • সহকারী মিলরাইট- ০৬ জন
  • মিল অপারেটিভ- ১১৭ জন
  • সাইলো অপারেটিভ- ১৪৪ জন
  • স্প্রেম্যান- ০৭ জন

খাদ্য অধিদপ্তরে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

খাদ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে যাবতীয় তথ্য বর্ণিত রয়েছে।

এই ছিল খাদ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। আবেদনের মাধ্যম অনলাইন এবং আবেদন শুরু ১২ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ থেকে এবং আবেদন শেষ হবে ১১ অক্টোবর, ২০২৩ এ।

http://dgfood.teletalk.com.bd/

২০১৫ বেতন স্কেল অনুযায়ী ১২তম থেকে ১৯তম গ্রেডের পদের নিয়োগ প্রকাশ করা হয়েছে। সুতরাং দেরি না করে এখনই প্রস্তুতি নিন মৌখিক পরীক্ষার জন্য এবং নিম্নের লিঙ্কে প্রবেশ করে আবেদন করুন আপনার কাংখিত সরকারি চাকরির জন্য।

 

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি ২০২৩ | আবেদন প্রক্রিয়া

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার জন্য যারা অপেক্ষা করছেন তাদের জন্য আজকে আমাদের এই লেখা। আজকের আলোচনায় থাকছে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নতুন নিয়ম।

আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, একাদশ শ্রেণির ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩-২০২৪ ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। 

গত ২৭ শে জুলাই প্রকাশিত হয়েছে এসএসসি ২০২৩ পরীক্ষার ফলাফল। বরাবরের মত এবারও শিক্ষার্থীরা দারুন ফলাফল করেছে।

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের পর এখন একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হবার পালা।

আগামী ১০ই আগস্ট ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে। এবারও অনলাইনের মাধ্যমে কলেজ নির্বাচন করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। আর সেই জন্যই আমাদের এই আর্টিকেল।

তোমরা যারা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হবে তাদের জীবনে শুরু হতে যাচ্ছে এক নতুন অধ্যায়। সেই অধ্যায়ের এক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো কলেজ নিশ্চয়ন এবং কলেজে ভর্তি।

সঠিকভাবে কলেজ নিশ্চয়ন করতে হলে অবশ্যই তোমাকে সকল কলেজ সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

কোন কলেজে কত জিপিএ চাইতে পারে তা সম্পর্কে জানতে হবে এছাড়াও ভর্তির সকল বিষয়াদি সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান রাখতে হবে।

তোমাকে তোমার নতুন জীবনের সূচনায় অর্থাৎ একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি ২০২৩ সম্পর্কে অবগত করতে এই আর্টিকেল।

নিম্নে সকল তথ্য বিশদ ভাবে আলোচনা করা আছে। আশা করি উপকৃত হবে।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি ২০২৩ বিজ্ঞপ্তি দেখুন 

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি

একাদশ ভর্তি

সম্পূর্ন বিজ্ঞপ্তি ডাউনলোড করুন এখানে

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির যোগ্যতা

এবার জেনে নেওয়া যাক একজন শিক্ষার্থীকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে হলে তার কি কি যোগ্যতা থাকা আবশ্যক।

যে সকল শিক্ষার্থী ২০২১,২০২২ এবং ২০২৩ সালের এস এস সি এবং সমমান পরীক্ষায় যেকোন শিক্ষা বোর্ড বা বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে উত্তীর্ণ হয়েছো তারা সকলেই ২০২৩ সালে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।

বিদেশ থেকে আগত শিক্ষার্থীরাও বাংলাদেশে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিএ নতুন নিয়মানুযায়ী তাদের জন্যও উপরোক্ত ব্যাবস্থা রয়েছে।

দেশের বাইরের যেকোনো বোর্ড বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠান থেকে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্রের মান প্রযোজ্য হবে।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির গ্রুপ নির্বাচন

এখন দেখা যাক তোমরা ভর্তির ক্ষেত্রে কিভাবে গ্রুপ নির্বাচন করবে,

  • তুমি যদি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে থাকো তবে তুমি বিজ্ঞান,মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা এই তিনটি বিভাগেই আবেদন করতে পারবে।
  • ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হলে তুমি ব্যবসায় শিক্ষা এবং মানবিক বিভাগে আবেদন করতে পারবে।
  • যদি তুমি মানবিক বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে থাকো তবে তুমি মানবিক ব্যতীত কোন বিভাগে আবেদন করতে পারবে না।
  • যেকোনো বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ গার্হস্থ্য অর্থনীতি ও সংগীত গ্রুপ থেকে যেকোনো একটি নির্বাচন করতে পারবেন
  • মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী হয়ে থাকলে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক থেকে যেকোনো একটি এবং সাধারণ বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ থেকে যেকোনো একটি নির্বাচন করতে পারবে।

তবে কলেজভেদে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা নির্ভর করে।

বিস্তারিত বলা যাক, বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে জিপিএ নির্ভর করে।

যেমন, বেশিরভাগ নামকরা কলেজগুলোতে বিজ্ঞান বিভাগে  জিপিএ ৫.০০ থেকে ৪.৫০, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৪.০০ থেকে ৩.৫০ এবং মানবিক বিভাগে ৩.০০ থেকে ২.৫০ পর্যন্ত প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়।

তবে এই মানটি কলেজভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। তোমরা তোমাদের পছন্দ অনুযায়ী কলেজে সম্পর্কে বিস্তারিত খোজ নিয়ে দেখতে পারো উক্ত কলেজ তোমার প্রাপ্ত জিপিএ ধারী শিক্ষার্থী ভর্তি নিচ্ছে কি না।

নিম্নের লিংক থেকে জেনে নিতে পারো কোন কলেজ কত জিপিএ নিচ্ছে এবং আসন সংখ্যা কত

Xiclassadmission.gov.bd

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের নিয়মাবলী

কলেজে ভর্তির আবেদন কবে থেকে শুরু হবে?

আগামী ১০ আগস্ট ২০২৩ তারিখ থেকে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের  একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন শুরু হবে এবং এই কার্যক্রম  চলবে ২০ আগস্ট ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত।

বরাবরের মত তিনটি ধাপে চলবে আবেদন কার্যক্রম। তবে এবার এসএমএস এর মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করার সুযোগ থাকছে না।

শুধুমাত্র অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে।

৩টি ধাপে শিক্ষার্থীদের কাছে আবেদন নেয়া হবে। অনলাইন আবেদন শেষে ফলাফল নির্দিষ্ট সময় পর  প্রতিটি শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

এর সঙ্গে নির্বাচিত আবেদনকারীর দেয়া মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠানো হবে। অনলাইনে বা সরাসরি কলেজে গিয়ে ভর্তি নিশ্চয়নের সুযোগ থাকবে।

একাদশ ভর্তি ২০২৩-২০২৪ আবেদন ও ফলাফল প্রকাশের গুরুত্বপূর্ণ তারিখ

  • ১ম পর্যায়ে অনলাইন আবেদন গ্রহণ চলবে ১০ আগস্ট ২০২৩ থেকে ২০ আগস্ট ২০২৩ পর্যন্ত।  ১ম পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ হবে ৫ই সেপ্টেম্বর।
  • ২য় পর্যায়ে আবেদন গ্রহণ চলবে  ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ অব্দি। এই পর্যায়ের ফলাফল প্রকাশ করা হবে ১৬ই সেপ্টেম্বর। এই সময় ১ম পর্যায়ের মাইগ্রেশনের ফলও প্রকাশ করা হবে।
  • ৩য় পর্যায় অর্থাৎ সর্বশেষ পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ চলবে ২০ এবং ২১ সেপ্টেম্বর। ৩য় পর্যায়ের ফল এবং ২য় পর্যায়ের মাইগ্রেশনের ফলাফল প্রকাশ করা হবে ২৩শে সেপ্টেম্বর।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন করার নিয়ম

এবার জেনে নেওয়া যাক ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে আবেদন করা যাবেঃ

প্রথমেই বিকাশ, নগদ বা শিউর ক্যাশ এর মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট আবেদন ফি (নিম্নে বিশদ ভাবে আলোচনা করা হয়েছে) প্রদান করতে হবে।

এরপর শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে যেয়ে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন করা যাবে। নিম্নে বিকাশের মাধ্যমে অনলাইন ফি প্রদানের নিয়মাবলি দেওয়া হলোঃ

এইচএসসি ভর্তি ২০২৩-২০২৪ আবেদন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম

একাদশ ফি জমা

  • প্রথমেই  বিকাশ অ্যাপসটি ওপেন করতে হবে।
  • এরপর পে বিল অপশনে যেয়ে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির অপশন XI Admission 2023 এ যেয়ে যে তথ্য গুলো চাইবে তা দিয়ে শিক্ষার্থী বা অভিভাবকের একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।
  • এখন পে করতে এগিয়ে যান লেখায় ক্লিক করলে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংবলিত একটি পাতা আসবে।
  • যদি কেউ ভুল করে থাকো কোন তথ্য দিতে। এই পর্যায়ে তা ঠিক করে নিতে পারো।
  • পরের ধাপে পিন নাম্বার দিয়ে সেন্ড মানি করে দিলেই ফিরতি এসএমএস আসবে টাকা পরিশোধের।
  • এরপর নিম্নের ওয়েবসাইটে যেয়ে Apply Button এ ক্লিক করে প্রদত্ত ধাপ অনুযায়ী ভর্তির আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।

এসএসসি পরীক্ষা ২০২৩ (SSC Exam 2023) সর্বশেষ আপডেট

অনলাইনে একাদশ ভর্তির আবেদন করার নিয়ম

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ওয়েবসাইটঃ http://www.xiclassadmission.gov.bd/

প্রদত্ত তথ্যছকে এসএসসি বা সমমানের রোল নাম্বার, রেজিস্ট্রেশন নাম্বার, পাসের সাল এবং বোর্ড প্রদান করতে হবে।

তথ্য সঠিক হলে শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত ফলাফল অর্থাৎ জিপিএ দেখাবে।

এরপর শিক্ষার্থীর বা অভিভাবকের মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। কোটা থেকে থাকলে তার তথ্য দিতে হবে।

পরবর্তী ধাপে পছন্দের কলেজ, গ্রুপ, শিফট, ভার্সন সিলেক্ট করতে হবে।

তোমরা সর্বোচ্চ ১০টি এবং সর্বনিম্ন ৫টি কলেজ চয়েজ দিতে পারো।

তোমরা চাইলে তোমাদের কলেজ এর পছন্দক্রম নির্ধারণ করতে পারবে এবং একই কলেজের একাধিক শিফট ভার্সনে আবেদন করতে পারবে।

আবেদনকারী Preview Button এ ক্লিক করে তার পছন্দক্রম দেখে নিতে পারবে।

পছন্দক্রম সঠিক হলে Submit বাটনে ক্লিক করতে হবে।

সাবমিট হয়ে গেলে শিক্ষার্থীর প্রদত্ত মোবাইল নাম্বারে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন নিশ্চিতকরণ এসএমএস এবং সিকিউরিটি কোড আসবে।

কোডটি গোপনীয়তার সাথে সংরক্ষণ করতে হবে, এটি পরবর্তীতে আবেদন সংশোধন ও ভর্তিতে প্রয়োজন হতে পারে।

তোমরা চাইলে তোমদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে রাখতে পারো।

আর হ্যা, তোমরা সর্বোচ্চ ৫ বার উক্ত ওয়েবসাইটে লগইন করে তোমাদের কলেজ পছন্দক্রম পরিবর্তন করতে পারবে।

একাদশ ভর্তির আবেদন ফি

কলেজ বা একাদশ শ্রেণিতে ২০২৩ সালে ভর্তি আবেদন ফি হলো ১৫০ টাকা।

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে এবং একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে ৮ অক্টোবর ২০২৩ থেকে।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ফি

সরকারি,বেসরকারি এবং এমপিওভুক্ত কলেজের ভর্তি ফি নিম্নরূপ,

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটি  ফি নির্ধারণ করে দিয়ে শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরুর পূর্বেই কলেজের ভর্তি ভর্তি ফিসহ মাসিক বেতন ও যাবতীয় খরচের বিষয়ে অবহিত হয়ে সংশ্লিষ্ট কলেজে ভর্তির নির্দেশনা দিয়েছে।

মফস্বল বা পৌর (উপজেলা) এলাকার এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তিতে সেশন ফিসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে ১০০০ টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় ২০০০ টাকা।

এবং ঢাকা মহানগর ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে ৩০০০ টাকা নির্ধারিণ করা হয়েছে।

মেট্রোপলিটন এলাকায় অবস্থিত এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে ৫০০০ টাকার বেশি অর্থ আদায় করতে পারবে না।

ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার আংশিক এমপিওভুক্ত বা এমপিও বহির্ভুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উন্নয়ন ও এমপিও বহির্ভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থী ভর্তির সময় ভর্তি ফি, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফিসহ বাংলা মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৭৫০০ টাকা।

এবং ইংরেজি ভার্সনে সর্বোচ্চ ৮৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান এবার ১৫০০ টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

একাদশ ভর্তি রেজাল্ট ২০২৩

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ১ম পর্যায়ের আবেদনের রেজাল্ট পাবে ৫ই সেপ্টেম্বর। ৭ থেকে ১০ই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কলেজ নিশ্চয়ন করা যাবে।

১ম পর্যায়ের ভর্তির রেজাল্ট দেখুন এখানে

২য় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের কলেজ নিশ্চয়ন করতে হবে ১৭ ও ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৩ এর মধ্যে।

২য় পর্যায়ের ভর্তির রেজাল্ট দেখুন এখানে

৩য় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের কলেজ নিশ্চয়ন করতে হবে ২৪ ও ২৫শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ এর মধ্যে।

৩য় পর্যায়ের ভর্তির রেজাল্ট দেখুন এখানে

এরপর ২৬শে সেপ্টেম্বর থেকে ৫ই অক্টোবর পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীকে নির্দিষ্ট কলেজে স্ব শরীরে উপস্থিত হয়ে ভর্তি হতে হবে।

৮ই অক্টোবর থেকে একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে।

একাদশে ভর্তি হতে কি কি কাগজপত্র লাগবে?

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে বেশ কিছু দরকারী কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে। যেমন,

কলেজে ভর্তি হতে কি প্রয়োজন? 

১। এসএসসি পাশের মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড

২। এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র

৩। প্রশংসাপত্র

৪।  এসএসসি পরীক্ষার মার্কশিট

৫। একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি আবেদনকারী শিক্ষার্থীর ছবি এবং পরিচয় পত্র।

৬। অভিভাবকের ভোটার আইডি কার্ড ও ছবি

৭। আবেদনের সময়কার সিকিউরিটি কোড

৮। কোটা থাকলে তার সনদপত্র এবং

৯। মোবাইল নাম্বার।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি নিশ্চয়ন পদ্ধতি

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির মেধাতালিকা প্রকাশ করা হলে ভর্তি নিশ্চয়ন করতে হবে। নিশ্চয়ন করতে ৩৩৫ টাকা নিশ্চয়ন ফি অনলাইনের (বিকাশ,রিকেট) মাধ্যমে প্রদান করতে হবে।

বিকাশের পে বিল অপশনে যেয়ে XI Admission সিলেক্ট করে টাকা প্রদান করতে হবে।

নিশ্চয়ন ফি প্রদান না করলে কলেজ নির্বাচন বাতিল বলে গণ্য হবে।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা

কলেজ ভর্তি

একাদশ ভর্তি ২০২৩

HSC Admission

২০২৩-২০২৪ একাদশ ভর্তির নীতিমালা ডাউনলোড লিংক

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি বাতিল করার নিয়ম

ভর্তি বাতিল করতে হলে তোমাকে সুনির্দিষ্ট কারণ দেখাতে হবে। ভর্তি বাতিল করার জন্য তোমাকে ভর্তি বাতিলের ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে যা তুমি যে কলেজে ভর্তি হবে সেখানেই পাবে।

এরপর নির্দিষ্ট তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করতে হবে। ফর্মটির সাথে ভর্তি বাতিলের কারণের প্রমাণ সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অত্র কলেজের অধ্যক্ষের নিকট জমা দিতে হবে।

ভর্তি বাতিলের ক্ষেত্রে কিছু টাকা জমা নিবে যার পরিমাণ বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত। যদি ভর্তি বাতিলের কারণ এর প্রমাণপত্র না থাকে তবে বাতিলের আবেদন গ্রহণ হবে না।

শেষ কথাঃ

এই ছিল ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য।

আমরা এই লেখার মাধ্যমে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি ২০২৩ নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেছি।

সেই সাথে একাদশ শ্রেণির ভর্তি কবে ২০২৩? সেই বিষয়েও জানিয়েছি। একাদশ শ্রেণির ভর্তি ২০২২-২০২৩ ও একাদশ ভর্তি ২০২৩-২০২৪ জানিয়েছি।

আশা করি তোমাদের উপকারে আসবে। ১০ই আগস্ট থেকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি আবেদন শুরু, ২৬ শে সেপ্টেম্বর থেকে ৫ই অক্টোবর পর্যন্ত ভর্তি চলবে এবং ৮ই অক্টোবর থেকে ক্লাস শুরু।

একাদশ শ্রেণির সকল শিক্ষার্থীর জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা।

ডিগ্রি ১ম বর্ষ ভর্তি ২০২৩ | যোগ্যতা ও আবেদনের নিয়ম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ১ম বর্ষ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রকাশ। ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) শ্রেনীর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।

প্রিয় ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীরা, আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ভর্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি নিয়ামানুসারে অনার্স ১ম বর্ষ ভর্তি শেষ হওয়ার পর ডিগ্রি ভর্তি শুরু করে। অনার্স ভর্তিতে যারা চান্স পাইনি, চান্স পেয়েও ভর্তি হয়নি কিংবা অনার্সে আবেদন করতে পারেনি তারাই মূলত ডিগ্রি ভর্তি আবেদন করতে পারে।

আমরা চেস্টা করবো ডিগ্রি ভর্তি আবেদন ২০২৩ নিয়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থী ভাই/বোনদের সুন্দর একটি ধারণা প্রদান করতে।

ডিগ্রি ভর্তি কবে শুরু হবে ২০২৩, ডিগ্রি ভর্তিতে কত পয়েন্ট লাগবে? কবে থেকে আবেদন শুরু হবে, আবেদনের যোগ্যতা ও শর্তাবলি সহ সকল বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলোঃ 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি ১ম বর্ষ ভর্তি ২০২৩ 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত কলেজ সমূহের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) কোর্সের ভর্তি আবেদন আগামী ২ আগষ্ট বিকাল ৪ টায় শুরু হয়ে ৩০ আগষ্ট রাত ১২ টা পর্যন্ত চলবে।

আগ্রহী পার্থীকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েসাইট থেকে আবেদন ফরম করে তা প্রিন্ট করতে হবে। এবং আবেদন ফি বাবদ ২৫০/- সংশ্লিষ্ট কলেজে অবশ্যই জমা করতে হবে।

ডিগ্রি ১ম বর্ষ ভর্তি ২০২৩ টাইমটেবিল

আবেদন শুরু২ আগস্ট ২০২৩ ইং
আবেদন শেষ৩০ আগস্ট ২০২৩ ইং
আবেদন ফি২৫০ টাকা
আবেদনের লিংক
ভর্তির নিয়ম দেখুনএখান থেকে

ডিগ্রি ভর্তির যোগ্যতা ও শর্তাবলি

  • বাংলাদেশের যে কোন শিক্ষা বোর্ড / উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোন শাখা হতে ২০১৮/২০১৯/২০২০ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৪র্থ বিষয় নূন্যতম জিপিএ ২.০ এবং ২০২০/২০২১/২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.০ প্রাপ্য হলে  শিক্ষার্থীরা ভর্তি আবেদন করতে পারবে।
  • বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শুধুমাত্র এইচএসসি ভোকেশনাল, এইচএসসি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এন্ড টেকনোলজি, ডিপ্লোমা ইন কমার্স উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা উপরোক্ত শর্তপূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে।
  • ২০১৮/২০১৯/২০২০ সালের O-Level পরীক্ষায় ৩ টি বিষয়ে B গ্রেড সহ অন্তত চারটি বিষয়ে উত্তীর্ণ এবং ২০২০/২০২১/২০২২ সালের A-Level পরীক্ষায় ১ টি বিষয়ে বি গ্রেড সহ অন্তত ২ টি বিষয়ে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এই ভর্তি কার্যক্রমের সকল শর্তপূরন সাপেক্ষে ভর্তির আবেদন করতে পারবে।
  • বিদেশ সার্টিফিকেটধরী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এ স্বীকৃত যে কোন শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক তাদের অর্জিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক নম্বরপত্রের সমতা নিরুপন করা হলে তারাও এই ভর্তি কার্যক্রমের শর্তপূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২০-২০২১ বা ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান), অনার্স প্রফেশনাল ও ডিগ্রি (পাস) নিয়মিত/প্রাইভেট কোর্সে ভর্তি হওয়ার পর রেজিস্ট্রেশন কার্ড ইস্যু হয়ে থাকলে এই সকল শিক্ষার্থী ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে  ডিগ্রি (পাস) কোর্সে ভর্তি হতে পারবে না।

তবে এ সকল শিক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পূর্ববর্তী শিক্ষা বর্ষের ভর্তি বাতিলপূর্বক ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) কোর্সে ভর্তি হতে পারবে।

একই শিক্ষাবর্ষে অথবা দুটি ভিন্ন  বর্ষে কোন শিক্ষার্থী স্নাতক (সম্মান), স্নাতক (সম্মান) প্রফেশনাল অথবা ডিগ্রি (পাস) নিয়মিত / প্রাইভেট কোর্সে দ্বৈত ভর্তি (দুইবার) হলে তার উভয় ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল করা হবে।

প্রাথমিক আবেদন ফরমে আবেদনকারীর ছবি  কিংবা কোন তথ্য ভুল অথবা অসম্পূর্ণ বলে প্রমাণিত হলে  প্রার্থীর ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে।

ভর্তির শর্তাবলি ডাউনলোড করুন এখানে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ১ম বর্ষ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দেখবেন যেভাবে

এডু হেল্পস্ বিডির পাঠক বৃন্দ এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩ এর আর্টিকেলে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আপনারা যারা এসএসসি রেজাল্ট ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন আজকে এই লেখাটি মূলত তাদের জন্য।

আজকের এই পোস্টে আমরা এসএসসি রেজাল্ট ২০২৩ সহ এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ফোনের মাধ্যমে আপনারা কিভাবে দেখতে পারবেন, ফলাফল অনলাইনে কিভাবে আপনারা দেখতে পারবেন সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩

২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষা এপ্রিল মাসে শুরু হয়েছিল এবং এই পরীক্ষা শেষ হয়েছিল মে মাসে। পরীক্ষার শেষ হওয়ার পরপরই শিক্ষার্থীরা রেজাল্টের জন্য উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। তাই তো অনেকেই এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩ কবে দিবে সেই সম্পর্কে জানতে ব্যাকুল হয়ে পড়েছে।

২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষার সময়সূচি ছিল ৩ ঘন্টার। যতটুকু সম্ভব জানা গেছে এই বছরের পরীক্ষা প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীরই খুবই ভালো হয়েছে। এজন্য অন্যান্য বছরে তুলনায় আশা করা যায় এই বছরের রেজাল্ট অনেক ভালো হবে।

আপনি যদি এই বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থী হয়ে থাকেন বা আপনার পরিচিত কেউ যদি এই বছরে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে থাকে তাহলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা সহজেই জেনে নিতে পারবেন কিভাবে আপনারা এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট জানতে পারবেন।

আজকের এই পোস্টে আমরা দুটি মাধ্যম দেখিয়েছি। যার মাধ্যমে আপনারা এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল খুব সহজেই পেয়ে যাবেন।

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩ কবে দিবে? 

যাদের মনে প্রশ্ন রয়েছে এসএসসি ফলাফল ২০২৩ কবে দিবে?

এসএসসি ফলাফল আগামী ২৮ জুলাই ২০২৩ তারিখ সকাল ১০ টায় প্রকাশ করা হবে।

সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যেই এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়।

২০২৩ সালের এসএসসি ফলাফল দেখার নিয়ম

এসএসসি ফলাফল দেখার নিয়ম খুবই সহজ। সাধারণত দুটি মাধ্যমে আমরা এসএসসি ফলাফল দেখে থাকি। একটি হচ্ছে অনলাইনে এসএসসি ফলাফল দেখা এবং আরেকটি হচ্ছে মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে এসএসসি ফলাফল দেখা।

নিচে বর্ণিত যে কোন পদ্ধতিতে  Result sheet download করা যাবে।

(১) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd তে Result কর্ণারে ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক Result sheet download করা যাবে।

(২) এছাড়া www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমে Result বের করতে পারবেন।

(৩) পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরেই মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে দেখা যাবে।

সহজে দুইটি মাধ্যমেই এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দেখা যায়। অনলাইনেও ফলাফল দেখা যেমন সহজ ফোনের মেসেজ এর মাধ্যমে ফলাফল দেখা খুবই সহজ। তারপরেও যারা জানেন না যে কিভাবে এসএসসি ফলাফল দেখতে হবে? অনলাইন বা মেসেজের মাধ্যমে।

তাদের জন্য আমরা সম্পূর্ণভাবে নিচে ব্যাখ্যা দিয়ে দিব কিভাবে আপনারা অনলাইনে বা ফোনে মেসেজের মাধ্যমে এসএসসি ফলাফল জানতে পারবেন।

অনলাইনের মাধ্যমে এসএসসি রেজাল্ট দেখার নিয়ম

অনলাইনে আপনি খুব সহজেই আপনার ফলাফল দেখতে পারবেন। সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হচ্ছে আপনি আপনার মার্কশিট সহ অনলাইনে ফলাফল দেখতে পারবেন। চলুন তাহলে বলা যাক অনলাইনে ফলাফল দেখার নিয়ম কি?

কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে সহজেই অনলাইনে এসএসসি রেজাল্ট ২০২৩ দেখতে পারবেন।

  • প্রথমেই আপনারা আপনাদের ফোনের যে কোন ব্রাউজারে বা google এ  চলে যাবেন।
  • তারপরে সার্চ করবেন ” এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩” অথবা সরাসরি  educationbordresult  লিখে সার্চ করার পর প্রথম যে ওয়েবসাইট টা আসবে সেই ওয়েবসাইটে ক্লিক করে দিবেন।

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দেখার অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: http://www.educationboardresults.gov.bd

মার্কশীট সহ রেজাল্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন

  • অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনাদের সামনে নিচে দেওয়া ছবির মত একটি উইন্ডো ওপেন হবে।

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩

  • এখানে আপনি Examination এর স্থলে SSC/Dakhil/Equivalent নির্বাচন করে পরীক্ষার সন, আপনার বোর্ড, রোল নাম্বার ও রেজিঃ নং দেওয়ার পর ক্যাপচা হিসাবে গানিতিক যোগ/বিয়োগ/গুন/ভাগ = যত হবে তা নির্বাচন করতে হবে।
  • সকল তথ্য পূরন হলে নিচে Submit অপশনে ক্লিক করলে আপনাদের সম্পূর্ণ রেজাল্ট আপনাদের সামনে উপস্থিত হবে।

এভাবে খুব সহজেই আপনার অনলাইনের মাধ্যমে নিজেদের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দেখতে পারবেন।

মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল দেখার নিয়ম

এতক্ষণ আপনারা কিভাবে অনলাইন এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দেখবেন সে বিষয়ে জানলেন। আর এখন আপনাদের জানাবো মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে ফলাফল দেখার নিয়ম কি?

আরও পড়ুনঃ এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট 2023 | HSC রেজাল্ট ডাউনলোড করুন

মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে ফলাফল দেখার জন্য প্রথমেই আপনার ফোনের মেসেজ অপশনে চলে যাবেন।

তারপরে আপনারা 16222 নম্বরে মেসেজ পাঠাবেন। আর মেসেজ এ লিখবেন SSC তারপরে space দিয়ে লিখবেন আপনি যেই বোর্ডে পরীক্ষা দিয়েছেন ওই বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর যেমন রাজশাহী এর জন্য (Raj) তারপরে আবার space তারপর আপনার রোল নম্বর তারপর spaceদিয়ে কত সালে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন সেই সাল তারপরে আপনি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিবেন।

উধাহরনঃ SSC RAJ 203040 2023 এইভাবে লিখে সেন্ড করবেন 16222 নম্বরে।

এসএমএস পাঠিয়ে দিলে খুব তাড়াতাড়ি আপনারা ফোনে আপনাদের রেজাল্ট পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে টেলিটক সিম থেকে খুব দ্রুত ফলাফল জানতে পারবেন।

এভাবেই মোবাইলে মেসেজ এর মাধ্যমে আপনারা আপনাদের রেজাল্ট জানতে পারবেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ড সমূহ 

আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ সময় বাঁচাতে আমরা এখানে বাংলাদেশের সমস্ত শিক্ষা বোর্ড এবং এসকল বোর্ডের প্রথম তিনটি অক্ষর নিচে দিয়ে দিচ্ছি।

বরিশাল বোর্ড = BAR

চট্টগ্রাম বোর্ড = CHI

কুমিল্লা বোর্ড = COM

ঢাকা বোর্ড = DHA

দিনাজপুর বোর্ড = DIN

যশোর বোর্ড = JES

ময়মনসিংহ বোর্ড = MYM

রাজশাহী বোর্ড = RAJ

সিলেট বোর্ড = SYL

মাদ্রাসা বোর্ড = MAD

টেকনিক্যাল বোর্ড = TEC

আশা করি আপনারা আমাদের এই লেখার মাধ্যমে খুব সহজেই এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩ জানতে পারবেন। আমরা আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের অনলাইন ও মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে কিভাবে এসএসসি রেজাল্ট জানবেন সে বিষয়ে আলোচনা করেছি।

সম্পূর্ণ আলোচনাটি ভাল লাগলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না। পাশাপাশি লেখাটি আপনার এসএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন।

মাস্টার্স শেষ বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল ২০২৩ | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩ সালের মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

এনইউ ২০১৯-২০২০, ২০১৮-২০১৯, ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের ২০২০ সালের মাস্টার্স শেষ বর্ষের ফলাফল আজ ২৬ জুলাই রাত ৮ টায় প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রকাশিত ফলাফল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd/results থেকে জানা যাবে। পাশাপাশি মোবাইলের মেসেজ এর মাধ্যমেও ফলাফল জানতে পারবেন।

নিচে মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার রেজাল্ট দেখার নিয়ম তুলে ধরা হলোঃ

মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার রেজাল্ট ২০২৩

২০২০ সালের মাস্টার্স শেষ বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ!!

এ্যাকাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেটের অনুমোদন সাপেক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০২০ সালের মাস্টার্স শেষ বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল ২৬/০৭/২০২৩ তারিখ রাত ৮.০০ টায় প্রকাশ করা হবে।

প্রকাশিত ফলাফল কোন প্রকার অসঙ্গতি বা ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধন অথবা ফলাফল সম্পূর্ণ বাতিল করার ক্ষমতা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সংরক্ষণ করে।

পরীক্ষার্থীর ফলাফল অদ্য রাত ৮.০০ থেকে www.nu.ac.bd/results, www.nubd.into/results ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

অনলাইনের মাধ্যমে মাস্টার্স শেষ পর্ব ফলাফল যেভাবে দেখবেন

  • Online এর মাধ্যমে রেজাল্ট দেখার জন্য ভিজিট করুন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.nu.ac.bd/results
  • এরপর রেজাল্ট পেজের বাম পাশে সার্চ করার অপশন থেকে ২০২০ সালের মাস্টার্স শেষ বর্ষ পছন্দ করে সার্চ বক্সে আপনার রোল/রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার এবং পরীক্ষার সন লিখে সার্চ রেজাল্টে ক্লিক করুন।
  • এভাবেই পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্খিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার রেজাল্ট।

সিজিপিএ ক্যালকুলেশন করুন এই লিংক থেকে

উল্লেখ্য, এই পরীক্ষায় মোট ১০৭ টি কলেজ থেকে — লাখ—-হাজার—– জন পরীক্ষার্থী ২৯ টি সাবজেক্টে পরীক্ষা দিয়েছেন।

প্রকাশিত ফলে —- হাজার পরীক্ষার্থী পাশ করেছেন। গড় পাসের হার — শতাংশ।

প্রকাশিত ফলে সংশ্লিষ্ট কারো কোন অভিযোগ থাকলে ফলাফল প্রকাশের ১ মাসের মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট ২০২৩ | এনইউ অনার্স ভর্তি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট ২০২৩ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।

প্রিয়, ভর্তিচ্ছুক বন্ধুগন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের  অনার্স ভর্তির ১ম রিলিজ স্লিপের ফলাফল সম্পর্কে আজকে আলোচনা করবো।

আপনারা অবগত আছেন যে, অনার্স ভর্তির মেধাতালিকার ফলাফল শেষে যারা চান্স পাইনি, কিংবা চান্স পেয়েও ভর্তি হয়নি কিংবা ভর্তি বাতিল করেছে তাদের জন্যই মূলত এই রিলিজ স্লিপ।

১ম রিলিজ স্লিপ আবেদন ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। এখন শুধু ফলাফলের পালা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ অনুসারে, ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ভর্তির ১ম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট আগামী ২৭ জুলাই প্রকাশ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত নোটিশ প্রকাশিত হয়েছে।

NU Release Slip Result 2023,  অনার্সে ভর্তির ১ম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট নিয়ে বিস্তারিত নিচে তুলে ধরছি।

অনার্স ভর্তির প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট ২০২৩

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম রিলিজ স্লিপের ফলাফল ২৭ শে জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট সহ এসএমএসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জানতে পারবেন।

প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট প্রকাশের পর পূর্বে ভর্তি হয়ে আছেন এমন কেউ থাকলে তাদের ১ আগষ্ট তারিখের মধ্যে পূর্বের ভর্তি বাতিল করতে হবে।

একই বা দুইটি ভিন্ন বিষয়ে দৈত ভর্তি হলে তার উভয় ভর্তি বাতিল হিসাবে বিবেচিত হবে।

প্রথম রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকায় চান্সপ্রাপ্ত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বিষয় পরিবর্তনের কোন সুযোগ থাকবে না।

নিচে রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট সম্পৃক্ত অফিশিয়াল নোটিশ দেওয়া হলোঃ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ভর্তির প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ২০২৩

আরো পড়ুন-

এবার আসুন আলোচনা করা যাক কিভাবে ১ম রিলিজ স্লিপের ফলাফল ২০২৩ দেখতে হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে শিক্ষার্থীরা মোবাইলে মেসেজ এর মাধ্যমে এবং অনলাইনে সহজেই ফলাফল দেখতে পারবে।

নিচে অনার্স ভর্তির প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট দেখার নিয়মগুলো আলোচনা করা হলোঃ

অনলাইনের মাধ্যমে রিলিজ স্লিপের ফলাফল দেখার পদ্ধতি

রিলিজ স্লিপের ফলাফল দেখার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd/admission থেকে Applicant Login এ যেতে হবে।

অনলাইনে প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট দেখুন এখানে

উপরে দেওয়া Applicant Login অপশনে প্রবেশ করার পর Honours Login লিংকে গিয়ে প্রার্থীর রোল ও পিন নাম্বার দিয়ে এন্ট্রি দিলেই রিলিজ স্লিপের ফলাফল দেখতে পারবেন।

অনলাইন ছাড়াও প্রার্থীরা চাইলে SMS এর মাধ্যমেও রিলিজস্লিপের ফলাফল পাবেন। এসএমএস সিস্টেমে রেজাল্ট দেখবেন কিভাবে?

প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট এসএমএসের মাধ্যমে দেখার পদ্ধতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ভর্তির ১ম রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকা মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে দেখতে, আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন nu এরপর স্পেস দিয়ে লিখুন athn তারপর ভর্তির রোল নাম্বার লিখে পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ নাম্বরে।

এভাবেই অনেক সহজে পেয়ে যাবেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রিলিজ স্লিপের ফলাফল।

উধাহরনঃ nu<space>athn<space>roll no লিখে Send করুন 16222 নাম্বরে।

১ম রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে ভর্তির সময়সীমা

  • রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে স্থানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে চূড়ান্ত ভর্তি ফরম পূরন ২৭-০৭-২০২৩ থেকে ০৬-০৮-২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Applicant Login অপশন থেকে Honours Login এ প্রবেশ করে রোল ও পিন এন্ট্রি দিয়ে ভর্তি ফরম পূরন করতে হবে।

১ম রিলিজ স্লিপের ভর্তি ফরম পূরণ করতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

  • প্রথম রিলিজ স্লিপের রেজাল্ট তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অনলাইন থেকে চূড়ান্ত ভর্তি ফরম প্রিন্ট করে রেজিষ্ট্রেশন ফি সহ সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা করার সময়সীমা ৩০-০৭-২০২৩ থেকে ০৭-০৮-২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত।
  • রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃক চূড়ান্ত ভর্তি নিশ্চয়ন ৩০-০৭-২০২৩ থেকে ০৮-০৮-২০২৩ ইং তারিখ পর্যন্ত।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ভর্তি তথ্য

প্রথম রিলিজ স্লিপে চান্স না হলে করণীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ভর্তিতে ১ম রিলিজ স্লিপে যারা চান্স পাবেন না তাদের ঘাবড়ানোর কোন কারণ নেই।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সিস্টেম অনুযায়ী রিলিজ স্লিপ দুইবার দেওয়া হয়। সুতরাং ১ম রিলিজ স্লিপের রেজাল্টের পর পূনরায় ২য় রিলিজ স্লিপের আবেদন শুরু হবে।

খুব শিঘ্রই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ২য় রিলিজ স্লিপের আবেদন সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে।

অনার্স ভর্তির ২য় রিলিজ স্লিপের আবেদন পদ্ধতি জানতে এখানে ক্লিক করুন।

তাই আশা না হারিয়ে পূনরায় আপনারা ২য় রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে অনার্স ভর্তির জন্য ৫ টি কলেজে আবেদন করতে পারবেন।

রিলিজ স্লিপে চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তি হতে যে সকল কাগজপত্র লাগবে

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে প্রিন্টকৃত ভর্তি ফরম।
  • সদ্য তোলা ৩ থেকে ৪ কপি রঙিন ছবি।
  • ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফরমের কপি।
  • মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সনদপত্র।
  • SSC ও HSC পরীক্ষার প্রশংসাপত্র।
  • এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার মার্কশীট বা নম্বরপত্র।
  • ভর্তির জন্য ধায্য করা ভর্তি ফি।

বিঃদ্র– কলেজভেদে এগুলো ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। সরকারি কলেজ থেকে  Non Govt কলেজে ভর্তি ফি একটু বেশি হতে পারে। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির গুরুত্বপূর্ণ লিংক সমূহ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি সেরা কলেজ

  • রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী।
  • সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ, বরিশাল।
  • সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া।
  • সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা।
  • কারমাইকেল কলেজ, রংপুর।

ডিগ্রী পাস ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণ ২০২৩

২০২১ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট সকলকে জানানো যাচ্ছে যে, ২০২১ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণ নিম্নবর্ণিত তারিখ অনুযায়ী Online- সম্পন্ন করা হবে।

পরীক্ষার তারিখ ও বিস্তারিত সময়সূচি যথাসময়ে ঘোষণা করা হবে। উল্লিখিত পরীক্ষার আবেদন ফরম, বিবাগী মে আনুষঙ্গিক

কাগজপত্র পূরণ ও জমাদানের তারিখ এবং ফরম পূরণের বিস্তারিত নিয়মাবলী নিম্নে দেয়া হলোঃ

ডিগ্রী পাস ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণ বিজ্ঞপ্তি

ডিগ্রী পাস ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণ

ডিগ্রী পাস ৩য় বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণ

সম্ভাব্য পরীক্ষার্থীর তালিকা, বিষয় সংকেত বিবরণী, প্রশ্নপত্রের চাহিদা ফরম ও ডাটা এন্ট্রি সফটওয়ার সংগ্রহঃ

সম্ভাব্য পরীক্ষার্থীর তালিকা, বিষয় সংকেত বিবরণী ফরম, প্রশ্নপত্রের চাহিদা ফরম, ডাটা এন্ট্রি সফটওয়ার ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণের শর্তাবলীসহ প্রয়োজনীয় তথ্যাদি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব-সাইটে (www.nubd.info/ formfillup) পাওয়া যাবে। উক্ত ওয়েবসাইট যথাসময়ে চালু হবে এবং ডাটা এন্ট্রির নির্ধারিত সময়ের পর তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে বিধায় যথাসময়ে পরীক্ষার্থী ও কলেজ কর্তৃপক্ষকে ডাটা এন্ট্রি সম্পন্ন করতে হবে।

শিক্ষার্থীর ডাটা এন্ট্রি, নিশ্চয়ন, বিবরণী ফরম, প্রশ্নপত্রের চাহিদা ফরম পূরণ ও জমা করার তারিখ:

ক) শিক্ষার্থী কর্তৃক অনলাইনে ফরম পূরণের আবেদন করার তারিখঃ

খ) শিক্ষার্থী কর্তৃক প্রিন্টকৃত ফরম কলেজে জমা দেয়ার শেষ তারিখঃ

গ) শিক্ষার্থীর ডাটা নিশ্চয়ন করার তারিখঃ

(ঘ) সোনালী সেবার মাধ্যমে টাকা জমার তারিখ (কলেজ কর্তৃক):

(ঙ) Pay Slip, ফিস বিবরণী, শিক্ষার্থী বিবরণী ও অন্যান্য কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট শাখা/স্ব-স্ব আঞ্চলিক কেন্দ্রে জমা দেয়ার শেষ তারিখঃ

ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষার নির্ধারিত ফি (প্রতি পরীক্ষার্থী)

এক বা একাধীক কোর্সে অকৃতকার্য ২০১৩-২০১৪ এবং ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের যে সব শিক্ষার্থীর রেজিস্টেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে নাই তারা সর্বসাকুলে ৫০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা ফি প্রদান সাপেক্ষে বিশেষ বিবেচনায় শুধুমাত্র ২০২১ সালের ৩য় বর্ষ পরীক্ষায় বিশেষ পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবে। তবে শর্ত থাকবে যে, পরীক্ষায় ফরম পূরণ না করলে, ফরম পুরণ করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ না করলে বা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পুনরায় অকৃতকার্য হলে ভবিষ্যতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ চেয়ে আর কোন আবেদন করতে পারবে না। একই সাথে ১ম ও ২য় বর্ষের সকল কোর্সে উত্তীর্ণ কিন্তু ৩য় বর্ষে অংশগ্রহণ করে নাই ২০১৩-২০১৪ ও ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের এ ধরণের শিক্ষার্থী সর্বসাকুল্যে ৬০০০/- (ছয় হাজার) টাকা ফি প্রদান করে উল্লিখিত শর্তে শুধুমাত্র ২০২১ সালের ৩য় বর্ষ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। উভয় ক্ষেত্রেই রেজিস্ট্রেশন নবায়নের প্রয়োজন নাই এবং উত্তীর্ণ হলে মানোন্নয়ন অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে না।

(প্রতি বর্ষে ভর্তির সময় ২০০/- টাকা হারে ইন-কোর্স (নিয়মিত/প্রাইভেট ও সার্টিফিকেট কোর্স) ফি সংশ্লিষ্ট কলেজ গ্রহণ করে ইন-কোর্স পরীক্ষা সম্পন্ন করাবে)

পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রয়োজনীয় শর্তাবলী :

ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা (নিয়মিত)

i) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের নিয়মিত শিক্ষার্থী ও ২০১৯ সালের রেজিস্ট্রেশনকৃত প্রাইভেট শিক্ষার্থী যারা ২০২০ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ২য় বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ (Promoted) হয়েছে তারা এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।

ii) উপরোক্ত শিক্ষার্থীদেরকে ৩য় বর্ষে “ইংরেজি” আবশ্যিকপত্রসহ নৈর্বাচনিক বিষয়গুলোর ৫ম ও ৬ষ্ঠ পত্রের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। iii) এ সকল শিক্ষার্থীদেরকে ব্যবহারিক সম্বলিত বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা (অনিয়মিত) :

i) ২০১৩-১৪, ২০১৪-১৫, ২০১৫-২০১৬, ২০১৬-২০১৭ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালের রেজিস্ট্রেশনকৃত প্রাইভেট শিক্ষার্থী যারা ২০১৫, 2016, 2017, 2018 ২০১৯ ও ২০২০ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স হয় বর্ষের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে কিন্তু ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২০ সালের ৩য় বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি তারা এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।

ii) উপরোক্ত শিক্ষার্থীদেরকে ৩য় বর্ষে “ইংরেজি” আবশ্যিকপত্রসহ নৈর্বাচনিক বিষয়গুলোর ৫ম ও ৬ষ্ঠ পত্রের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

iii) ২০১৩-১৪, ২০১৪-১৫, ২০১৫-২০১৬ 2016-2017 ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭ ২০১৮ সালের রেজিস্ট্রেশনকৃত প্রাইভেট শিক্ষার্থী যারা ২০১৬ ২০১৭ ২০১৮ ২০১৯ ২০২০ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কোন কোর্সে পরে F গ্রেড পেয়েছে তারা F ব্লেড প্রাপ্ত কোর্সে পত্রের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।

iv) ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ২০১৮ সালের রেজিস্ট্রেশনকৃত প্রাইভেট শিক্ষার্থী যারা ২০২০ সালের ৩য় বর্ষের চূড়ান্ত ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অকৃতকার্য হয়েছে তারা শেষ বারের মতো ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। উল্লেখ্য ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হালে একজন শিক্ষার্থী শুধুমাত্র একবার পরবর্তী শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার্থীদের সাথে উক্ত ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় ন্যূনতম D গ্রোভ পেতে হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় মানোন্নয়নের সুযোগ নেই।

ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ( মানোন্নয়ন)

i) ২০২০ সালের ডিগ্রী পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর CGPA 2.25 বা এর কম প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবে।

৩য় বর্ষ পরীক্ষার ২০০ নম্বর

ক) ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ শিক্ষাবর্ষে রেজিস্ট্রেশনকৃত প্রাইভেট শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষের নির্ধারিত ৫ম ও ৬ষ্ঠ পত্রের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।

খ) এ সকল শিক্ষার্থীরা ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।

অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ (শিক্ষার্থীদের জন্য)

ক) আবেদনকারীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (www.nubd.info/formfillup এ গিয়ে Apply to online form Fillup (For Student)-এ লিংকে ক্লিক করে নিজের রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ও ওয়েবসাইটের নির্দেশনা অনুযায়ী নিজের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে।

ডাটা এন্ট্রির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে অনলাইন থেকে একটি পূরণকৃত আবেদন ফরম প্রিন্ট করে নিতে হবে। পূরণকৃত ফরমটিতে পরীক্ষার্থীর বিষয় কোড এবং ফি উল্লেখ থাকবে।

খ) প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের সম্প্রতি তোলা ০২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (অধ্যক্ষ কর্তৃক সত্যায়িত) আবেদন ফরমের নির্ধারিত স্থানে আইকা গাম দ্বারা আটকিয়ে দিতে হবে।

গ) ফিসহ প্রিন্টকৃত আবেদন ফরমে দুইটি অংশ থাকবে। উভয় অংশে অধ্যক্ষ স্বাক্ষর করার পর উপরের অংশ শিক্ষার্থী সংরক্ষণ করবে এবং নিচের অংশটি আবেদনকারীকে নিজ দায়িত্বে স্বাক্ষর করে কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত ডেছে অবশ্যই জমা দিতে হবে।

অনলাইনে পরীক্ষার্থী ডাটা এন্ট্রি (কলেজের জন্য)

ক) শিক্ষার্থীদের ডাটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সরাসরি অনলাইন-এ সঠিক এন্ট্রি করা হয়েছে কি-না তা শিক্ষার্থীদের তালিকা (Probable List)-এর সাথে যাচাই পূর্বক যথাযথ নিশ্চিত হয়ে জমাকৃত আবেদনগুলিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (www.nubd.info/degree-pass) College Login (For College Authority) at College Password ব্যবহার করে শিক্ষার্থীর ডাটা এন্ট্রি সঠিক হলে নিশ্চয়ন করতে হবে এবং নিশ্চয়নের সময় ইন-কোর্স নম্বর (incourse mark) entry করতে হবে।

ইন-কোর্স নম্বর ছাড়া ডাটা এটি নিশ্চয়ন হবে না। এ ভাবে সকল শিক্ষার্থীর ডাটা এন্ট্রি নিশ্চয়ন হওয়ার পর শিক্ষার্থীর বিবরণী প্রিন্ট বের করে অধ্যক্ষ স্বাক্ষর করবেন।

খ) পুরণকৃত আবেদন পত্রে রেজিস্ট্রেশন বিবরণী অনুযায়ী শিক্ষার্থীর নাম, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষা, বিষয় কোড সঠিক আছে কি-না তা যাচাই পূর্বক অধ্যক্ষ/ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ করেন।

গ) শিক্ষার্থীর ডাটা সফটওয়ারে এন্ট্রি করার সাথে সাথে তার বিরন ও কি বিবরণী ফরম অটো সিস্টেমে পূরণ হয়ে মানে ডাটা Online এ এন্ট্রি ব্যতিত হাতে তৈরী বিবরণী করম ও ফি বিবরণী ফরম গ্রহণ করা হবে না।

ঘ) কলেজের সকল শিক্ষার্থীর ডাটা পূর্ণাঙ্গভাবে এন্ট্রি করার পর সংশ্লিষ্ট ওয়েব-সাইট থেকে Print বের করতে হবে এবং যথানিয়মে শিক্ষার্থী বিবরণী, ফি বিবরণী ও প্রশ্নপত্রের চাহিদা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা- আঞ্চলিক কেন্দ্রে জমা দিতে হবে ।

ঙ) পূরণকৃত আবেদন ফরমের সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর তা শুনে লালা অবস্থায় (এ সমস্ত কাগজপত্র ফরম পূরণের পর থেকে ফলাফল প্রকাশের পর ছয় মাস পর্যন্ত) সংরক্ষিত থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে কোন সময় তা যাচাইয়ের জন্য তলব করতে পারবে।

চ) এ সংক্রান্ত যে কোন তথ্যের জন্য ০২-৯৬৬১৫১৭, ০২-৯৬৬১৫৩৮ (সকাল ১০০ মিঃ থেকে ৪.০০ মিঃ পর্যন্ত) যোগাযোগ করার জন্য। অনুরোধ করা হলো।

ছ) সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ও সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কমিটির সদস্যদের নাম, পদবী, বিষয় ও মোবাইল নম্বর সম্বলিত তালিকা বিবরণী ফি বিবরণী ফরম জমার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখা/ আঞ্চলিক কেন্দ্রে জমা দিতে হবে।

জ) বিবরণী ফরম পূরণের পর কোন শিক্ষার্থীর নাম বাদ পড়েছে কিনা বা একজনের পরিবর্তে অন্য শিক্ষার্থীর নাম এন্ট্রি হয়েছে কিনা তা ভালভাবে ফরম যাচাই করে দেখতে হবে। ফরম জমা দানের পর এ ধরনের কোন আপত্তি গ্রহণ করা হবে না।

ফি জমাদানের নিয়মাবলী

ক) সংশ্লিষ্ট কলেজ (pms.nu.ac.bd/pms/default.aspx সোনালী সেবার মাধ্যমে College Code entry করে pay clip dowLoad করবে। Pay Slip এ সংশ্লিষ্ট খাতের হিসাব নম্বর ও উল্লিখিত মোট টাকার অংশের কপি নিকটস্থ সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখায় জমা দিয়ে রশিদ গ্রহণ করতে হবে।

খ) নির্ধারিত সময়ের পর Pay Slip ডাউনলোড করা বা টাকা জমা দেওয়া যাবে না।

গ) সোনালী সেবা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের জন্য 01911-08160 অথবা 01919-00965 মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে।

প্রশ্নপত্রের চাহিদা

ক) বিষয়ওয়ারী প্রশ্নপত্রের চাহিদা উল্লেখপূর্বক “প্রশ্নপত্রের চাহিদা বিবরণী” যথাযথভাবে পূরণ করে অবশ্যই জমা দিতে হবে।

খ) প্রশ্নপত্রের চাহিদা সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। চাহিদা পত্রে ভুল তথ্য প্রদানের ফলে প্রশ্নপত্রের ঘাটতি হলে তার দায়-দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে না।

প্রবেশপত্র সংশোধন

প্রবেশপত্র কোন ক্রমেই কাটাকাটি বা সংশোধন করা যাবে না।

প্রবেশপত্রে যদি কোন ভুল থাকে তবে তা সংশোধনের জন্য আনুষঙ্গিক কাগজপত্র সহ ডিগ্রী পাস শাখার উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক-এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

রেজিস্ট্রেশন কার্ডে বর্ণিত বিষয় কোড অনুযায়ী ফরম পূরণ ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

 

error: Content is protected !!